ছোট ছোট ব্যক্তিগত অর্জন বদলে দিতে পারে একটি জনপদ বা সমাজের সামগ্রিক রূপ। কিন্তু কাউকে না কাউকে তার হাল ধরতে হয়। তড়িৎ প্রকৌশলী রুবেল মিয়া নাহিদ তেমনি একজন স্বপ্নবাজ তরুণ, যিনি স্বপ্ন দেখেন...
সাতক্ষীরায় শিশু শ্রম প্রতিরোধে মানববন্ধন হয়েছে। সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে গত বৃহস্পতিবার সকালে বেসরকারি সংস্থা ‘হেড’ এর উদ্যোগে এই মানববন্ধন হয়। ‘আলোর মিছিল’ ও ‘আলোর পথে’ নামক দুটো শ্রমিক সংগঠনের শতাধিক সদস্য মানববন্ধনে অংশ নেন।
উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের শান্তিরহাট এলাকায় মেঘনা পাড়ের বেড়ির ওপরে গড়ে ওঠা একটি ওয়ার্কশপে শ্রমিকের কাজ করতে দেখা গেছে ১২ / ১৩ বছরের এক শিশুকে। তার নাম মো. আরিফ। বাড়ি দৌলতখান উপজেলার মেদুয়া ইউনিয়নের মাঝিরহাট এলাকায়। আরিফের সঙ্গে কয়েক মিনিট আলোচনায় উঠে আসে তার দুঃখগাথা জীবনের
কক্সবাজারের রামুর বাইপাসের সাহাব উদ্দিন ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপে নানা ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করছিল ১৩ বছর বয়সী এক কিশোর। উপজেলার রাজারকুলে তার বাড়ি। করোনায় দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ হওয়ায় কাজে যোগ দিয়েছে সে। বিদ্যালয় খুললে আবারও লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা আছে তার।
ঢাকায় রং মিস্ত্রি কাজ করত তার বাবা। করোনায় সে কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। বাড়িতে সে এখন বসে বসে থাকে। তাই বাচ্চাটারে কাজে লাগিয়ে দিয়েছি। দুটো পয়সা পেলে তো সংসারটা কোনো রকম চলে।